নবম শ্রেণির ভূগোল – অষ্টম অধ্যায় "পশ্চিমবঙ্গ" মক টেস্ট Part - 1
WBBSE
Class 9 Geography Mock Test / Wbbse
Class 19 Geography Chapter 8 West Bengal
Mock Test / নবম শ্রেণীর ভূগোল পশ্চিমবঙ্গ মক টেস্ট : - Info
Educations তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছে পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) নবম শ্রেণীর ভূগোল খুবই
গুরুত্বপূর্ণ MCQ
MOCK TEST।
পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) নবম শ্রেণীর ভূগোল | Poschimbongo Mock Test
Class 9 Geography Test / ভূগোল বিষয়ের অষ্টম অধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গের Mock Test তোমাদের সিলেবাস এর উপর ভিত্তি করে অভিজ্ঞ শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের দ্বারা বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি দিয়ে তৈরী হয়েছে। তাই এই প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নে এ আসার সম্ভাবনাও অনেক অনেক বেশি। এই মক টেস্টটি তোমাদের নবম শ্রেণীর ভূগোল – অষ্টম অধ্যায় "পশ্চিমবঙ্গ" MCQ প্রস্তুতিতেও অনেক বেশি সাহায্য করবে। কারণ তোমরা এখানে নিত্য নতুন প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। যাতে করে তোমাদের ধারণাও অনেক বাড়বে।
পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) নবম শ্রেণীর ভূগোল Mock Test
নবম শ্রেণীর ভূগোল অষ্টম অধ্যায় মক টেস্টে তোমাদের জন্য থাকছে 20 টি প্রশ্ন ,
আর প্রতিটি প্রশ্নের মান 5 করে। সঠিক
করলে 5
Points পাবে আর
ভুল করলে 0 পাবে। প্রতিটা প্রশ্নের জন্য 60 Seconds করে সময় পাবে।
Subject (বিষয়) |
Geography (ভূগোল)
|
Class
(শ্রেণী) |
9 (নবম) |
Chapter (অধ্যায়) |
8 |
Name of The Chapter (অধ্যায়ের
নাম) |
West
Bengal (পশ্চিমবঙ্গ) |
Total Questions (প্রশ্ন
সংখ্যা) |
20 |
Total Marks (পূর্ণমান) |
100 |
Times of each question |
60 Seconds |
Mock Test টি
দেওয়ার জন্য নিচের দেওয়া Start
Quiz Button এ ক্লিক করো।
মক টেস্ট দেওয়ার পর সাথে সাথে রেজাল্ট পেয়ে যাবে এবং যেগুলি ভুল হয়েছে তার সঠিক উত্তর পেয়ে যাবে। তোমাদের যদি মনে হয় কোথাও যে , কোনো প্রশ্নের উত্তর ভুল দেওয়া আছে তাহলে তোমরা অবশ্যই Contact Form অথবা কমেন্ট করে (Comment) প্রশ্ন নাম্বার এবং প্রশ্নটি টুকে সঠিক উত্তর সাবমিট (Submit) করবে। আশা করছি তোমাদের এই মক টেস্ট দেওয়ার ফলে অনেক বেশি উপকৃত হবে এবং মক টেস্টটি কেমন লাগলো অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে।
Q1) পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের সমস্যা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাগুলি লেখো।
উত্তর : -
সমস্যা:
পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প দ্রুত গতিতে বিকশিত হলেও, নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রধান সমস্যাগুলি হল:
কৃষকের অনীহা: অধিকাংশ কৃষক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের প্রয়োজন অনুসারে ফসল চাষ করতে চান না, যা এই শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহে সমস্যার সৃষ্টি করে।
বার্ষিক কাঁচামালের অভাব: পশ্চিমবঙ্গে অধিকাংশ ফল ও সবজি ঋতু ভিত্তিক উৎপন্ন হয়। যেমন গ্রীষ্মে আম, লিচু ইত্যাদি উৎপন্ন হয়, কিন্তু সারা বছর কাঁচামাল সমানভাবে মেলে না।
দালাল চক্র: এই রাজ্যে দালালদের মাধ্যমে কৃষিপণ্য কেনা-বেচা হওয়ার ফলে কাঁচামালের মূল্য বৃদ্ধি পায়, যা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের খরচ বাড়িয়ে দেয়।
সংরক্ষণের পরিকাঠামোর অভাব: পর্যাপ্ত হিমায়িত সংরক্ষণাগারের অভাবে খাদ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হয় না, যা কাঁচামালের অপচয় ও গুণগত মান কমিয়ে দেয়।
স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন প্রক্রিয়ার অভাব: অধিকাংশ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা না থাকায় খরচ বেড়ে যায় এবং হাত দিয়ে কাজ করতে গিয়ে খাবারের মান ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ: পশ্চিমবঙ্গে প্রায়ই খরা ও বন্যার কারণে কৃষিজ কাঁচামালের উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটে, যা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করে।
মান নিয়ন্ত্রণের অভাব: আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী খাদ্যের গুণমান পরীক্ষা ও নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় রপ্তানির ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়।
অন্যান্য সমস্যা: গ্রামীণ অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার দুর্বলতা, শ্রমিক অসন্তোষ, ফসলের রোগ-পোকার আক্রমণ, ইত্যাদি এই শিল্পের বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতিতে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এই শিল্পের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করার লক্ষ্যে রাজ্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে:
পরিকাঠামোগত উন্নয়ন: রাজ্য সরকার খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের পরিকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সহায়তায় বিদেশি বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত করেছে।
বাজার সম্প্রসারণ: রাজ্যের বিভিন্ন শহরে সুপার মার্কেট ও শপিং মল গড়ে উঠছে, যার ফলে প্রস্তুত খাদ্যদ্রব্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।
রপ্তানি বৃদ্ধি: বিদেশে খাদ্যদ্রব্য রপ্তানির জন্য সরকার ভরতুকি প্রদান, কর ছাড় ইত্যাদি নীতিমালা গ্রহণ করেছে, যা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের রপ্তানি বাড়াবে।
ফুডপার্ক নির্মাণ: রাজ্যে একাধিক ফুডপার্ক গড়ে তোলার কাজ চলছে, যা এই শিল্পে বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।
গবেষণার উন্নতি: গবেষণার মাধ্যমে খাদ্যের গুণমান বৃদ্ধির জন্য উন্নত মানের প্রযুক্তি ও উৎপাদন কৌশল আনা হচ্ছে, যা শিল্পকে আরও উন্নত করতে সহায়ক হবে।
রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের নেওয়া নানা উদ্যোগ এবং মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের ভবিষ্যৎ পশ্চিমবঙ্গে খুবই উজ্জ্বল।
Q2) পশ্চিমবঙ্গের চা চাষের অনুকূল ভৌগোলিক পরিবেশের বর্ণনা দাও।
পশ্চিমবঙ্গের প্রধান বাগিচা ফসল হলো চা। চা উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গ ভারতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। এ রাজ্যে চা উৎপাদনে অনুকূল ভৌগোলিক পরিবেশ হল -
অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ :
১)জলবায়ু : পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের আদ্র মৌসুমী জলবায়ুতে চা চাষ ভালো হয়।
(i) উষ্ণতা : এ রাজ্যের তরাই, ডুয়ার্স ও পার্বত্য অঞ্চলের বার্ষিক গড় উয়তা 20°-27° সেলসিয়াস, যা চা চাষের পক্ষে আদর্শ।
(ii) বৃষ্টিপাত : দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু দার্জিলিং হিমালয়ে বাধা পেয়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। ফলে, চা চাষের প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত (150 – 200 সেমি)-এর অভাব হয় না ।
(iii) তুষারপাত : অধিক তুষারপাত চা গাছের পক্ষে ক্ষতিকর। পশ্চিমবঙ্গের চা উৎপাদক অঞ্চলগুলিতে শীতে মাঝে মধ্যে তুষারপাত হয়।
(iv) ছায়া প্রদানকারী বৃক্ষ : সরাসরি সূর্যালোক চা গাছের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই চা বাগিচার মধ্যে মধ্যে ছায়া প্রদানকারী বৃক্ষ লাগানো হয়।
(v) কুয়াশা ও শিশির : রাতের শিশির ও সকালের পর্যাপ্ত কুয়াশা এবং আর্দ্র আবহাওয়া দার্জিলিং-এর চা-কে স্বাদ ও গন্ধে পৃথিবী বিখ্যাত করেছে।
২) ভূমির প্রকৃতি : চা গাছের গোড়ায় জল দাঁড়ানো ক্ষতিকর তাই দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের ঢালযুক্ত ভূমি চা চাষের পক্ষে আদর্শ।
৩) মৃত্তিকা : পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলের জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ আম্লিক পঙ্খল মৃত্তিকায় চা চাষ খুব ভালো হয়। মাটিতে অধিক ফসফরাস ও পটাশ্ থাকায় দার্জিলিং-এ উৎকৃষ্ট চা উৎপাদিত হয়।
অনুকূল অর্থনৈতিক পরিবেশ :
১) দক্ষ শ্রমিক : চা চাষের প্রয়োজনীয় দক্ষ শ্রমিক, বিশেষ করে ‘দুটি পাতা ও একটি কুঁড়ি' তোলার জন্য দক্ষ মহিলা শ্রমিকের অভাব উত্তরবঙ্গে হয় না ।
২) সার প্রয়োগ : চা গাছ জমির উর্বরতা শক্তি দ্রুত কমিয়ে দেয়, তাই জমিতে সার ব্যবহার করা প্রয়োজন ।
৩) মূলধন : চা বাগিচা তৈরি থেকে চা উৎপাদন, প্রতিটি পর্যায়ে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হয়।
৪) পরিবহণ : চা মূলত বাণিজ্যিক ফসল। তাই চা চাষে উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা প্রয়োজন। কলকাতা বন্দরের মাধ্যমে এ রাজ্যের চা বিদেশে রপ্তানি করার সুবিধা রয়েছে।
৫) কারখানা : চা পাতা শুকিয়ে যাওয়ার আগে তা কারখানায় পাঠানো প্রয়োজন, তাই পশ্চিমবঙ্গে চা বাগিচার নিকটেই কারখানা স্থাপন করা হয়েছে।
উত্তর : - পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর ওপর হিমালয় পর্বতের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা এবং সংলগ্ন নেপাল-সিকিম ও ভুটানের হিমালয় পর্বত পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন -
1) বৃষ্টিপাত্ত সংগঠন : দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু হিমালয় পর্বতে বাধা পেয়ে প্রচুর শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টি ঘটায়। যেমন হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত আলিপুরদুয়ার জেলার বক্সা-দুয়ারে পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বেশি বৃষ্টি হয়।
2) তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রক : ভূপৃষ্ঠ থেকে যত উপরের দিকে যাওয়া যায় ততই তাপমাত্রা কমতে থাকে। দার্জিলিং হিমালয়ের উচ্চতা বেশি হওয়ায় ওখানে সারা বছর তাপমাত্রা কম থাকে। শীতকালে গড় তাপমাত্রা; 0°C – 4°C এবং গ্রীষ্মকালে গড় তাপমাত্রা 10°C – 16°C হয়। হিমালয় পর্বতের অবস্থানের জন্যই দার্জিলিং পশ্চিমবঙ্গের শীতলতম জেলা।
3) তীব্র শীত থেকে রক্ষা : মধ্য এশিয়ার সাইবেরিয়ার অতি শীতল বায়ু দার্জিলিং হিমালয়ে বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে, পশ্চিমবঙ্গ তীব্র শীতলতার হাত থেকে রক্ষা পায়।
4) শীতল বাতাস : শীতকালে উত্তরের হিমালয় অঞ্চল থেকে মৃদু শীতল বাতাস দক্ষিণবঙ্গের দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। ফলে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
5) তুষারাবৃত্ত পর্বতশৃঙ্গ : অধিক উচ্চতার কারণে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে অবস্থিত হিমালয় পর্বতের কিছু অঞ্চলে তুষারপাত হয়, ফলে পর্বতশৃঙ্গগুলি তুষারাবৃত থাকে।
6) কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ : পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে হিমালয় অঞ্চলে বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা কম হওয়ার কারণে এবং শীতল প্রকৃতির জলবায়ুর কারণে প্রায় সারা বছরই কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ থাকে।
সুতরাং, উপরিউক্ত কারণগুলি থেকে বোঝা যায় যে, হিমালয় পর্বত পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর ওপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছে।
Q4) পশ্চিমবঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের উন্নতির কারণগুলি আলোচনা করো।
উত্তর : - পশ্চিমবঙ্গের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের উন্নতির প্রধান কারণগুলি হল -
১) বিশাল বাজার : সারা বিশ্ব জুড়ে এই শিল্পের চাহিদা ক্রমশই বেড়ে চলেছে।
২) দক্ষ কর্মী : গত দু-দশকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষায় পশ্চিমবঙ্গে জোয়ার এসেছে। এ রাজ্যের খড়গপুর IIT, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, শিবপুর, দুর্গাপুরসহ প্রায় 100টির বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। ফলে কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ মানবসম্পদের জোগানের অভাব পশ্চিমবঙ্গে নেই।
৩) স্বল্প জমি : পশ্চিমবঙ্গে বৃহদায়তন শিল্পের ক্ষেত্রে বড়ো সমস্যা হল জমি। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের প্রধান সুবিধা হল এক্ষেত্রে বিশাল জমি লাগে না। ফলে পশ্চিমবঙ্গে এর প্রসারে কোনো বাধা নেই।
৪) উন্নত পরিকাঠামো : তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প শহরকেন্দ্রিক। পশ্চিমবঙ্গের শহরগুলির পরিকাঠামো অর্থাৎ রাস্তাঘাট, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, জলের জোগান, ইত্যাদি বেশ ভালো। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য গঠিত হয়েছে দুটি সফ্টওয়্যার টেকনোলজি পার্ক' এবং একটি তথ্যপ্রযুক্তি ভবন (ইনফিনিটি)।
৫) সরকারি উদ্যোগ : পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই শিল্পের বিকাশে যথেষ্ট উৎসাহী। এজন্য এই রাজ্যের নিজস্ব শিল্প উপযোগী IT (Information technology) নীতি রয়েছে। এছাড়া সরকার IT কোম্পানিগুলিকে বিভিন্ন রকম করমুক্ত করার কথা ঘোষণা করেছেন।
৬) অডিটসোর্সিং : এই শিল্পে ইন্টারনেট মারফত এক দেশে বসে আর এক দেশের কাজ করা যায়। একারণে যেখানে অল্প বেতনে দক্ষ শ্রমিক প্রাপ্তির সুযোগ আছে সেখানে বিদেশি কোম্পানিগুলি তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প স্থাপন করে নিজেদের দেশের তথ্য সংক্রান্ত কাজ করে নেয়। এই আউটসোর্সিং-এর কারণেই পশ্চিমবঙ্গ বহু বিদেশি কোম্পানির গন্তব্যস্থল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
Enter Your Comment